বিশেষজ্ঞদের মতে, ঢাকার দূষণের মূল কারণ বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা—পিএম ২.৫। আজ এই বস্তুকণার মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত সীমার চেয়ে প্রায় ১২ গুণ বেশি।
শহরের ভেতরে সবচেয়ে দূষিত বাতাস পাওয়া গেছে মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং এলাকায়, যার একিউআই স্কোর ১৭৯। এরপরেই রয়েছে কল্যাণপুর (১৭৪), বেচারাম দেউড়ি (১৭০), গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (১৫৯), মাদানি সরণির বেজ এজওয়াটার (১৫৬), গোড়ান (১৫৪) ও তেজগাঁওয়ের শান্তা ফোরাম (১৫২)।
বিশ্ব তালিকায় এদিন শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, যেখানে একিউআই ২০৬—অর্থাৎ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে। এর পরেই রয়েছে ভারতের দিল্লি ও কলকাতা, কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসা এবং কাতারের দোহা।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ডে ০–৫০ স্কোর ‘ভালো’, ৫১–১০০ ‘সহনীয়’, ১০১–১৫০ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ’, ১৫১–২০০ ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১–৩০০ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচিত হয়।