সোমবার, ডিসেম্বর ৮, ২০২৫
Homeলাইফস্টাইলশারদীয় ভোজনের সাত-সতেরো

শারদীয় ভোজনের সাত-সতেরো

অনলাইন ডেস্ক: দুর্গাপূজা শুধুই পূজা নয়, এটি হলো উৎসব। উৎসব মানেই নানান খাবার-দাবারের আয়োজন। সাত-সতেরো খাবারের আয়োজনে মেতে ওঠে বাড়ি থেকে শুরু করে পূজা মণ্ডপ পর্যন্ত। কেমন হবে পূজার দিনের খাবারগুলো, বলুন তো?

সকালের দিকে দই, চিড়া, মুড়ি, মিষ্টি, খই, নারিকেল এইসব দিয়ে একত্রে একটি খাবার তৈরি করে পরিবেশন করা যেতে পারে। এছাড়াও লুচি, বুটের ডাল, পাঁচ তরকারি সাথে নানা রকমের হালুয়া-এ ধরনের খাবারগুলো হালকার মধ্যে সকালের জন্য বেশ ভালো একটা নাস্তা হতে পারে। তবে অনেকে পূজার সময় মণ্ডপে সকালের প্রসাদ গ্রহণ করে থাকে। সেক্ষেত্রে তাদের নাস্তার পরিকল্পনাটা ভিন্ন থাকে। এছাড়াও পূজাকে কেন্দ্র করে নানা রকম ফল, পাঁচ মিষ্টি ও হরেকরকম সন্দেশ খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

দুপুরের ভোজে নানা ধরনের আয়োজন করা হয়। বিশেষ করে সবজি পোলাও ও লাবরা খিচুড়ি সবচেয়ে জনপ্রিয় দুর্গাপূজার মধ্যাহ্ন ভোজ হিসাবে। বাসন্তি পোলাও সাথে সয়াবিনের তরকারি খুব জনপ্রিয় দুর্গাপূজার মধ্যাহ্ন ভোজের সময়। এছাড়াও খিরসা, পায়েশ এই ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবারের আয়োজন করা হয়ে থাকে। দুর্গাপূজার সময় মূলত মধ্যাহ্ন ভোজকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এই সময় চেষ্টা করা হয় একটু ভিন্ন ধরনের সুস্বাদু কোনো খাবার তৈরি করার।

রাতের দিকে একটু হালকা খাবারের আয়োজন করাই ভালো। তবে পূজার সময় রাতে যেহেতু বাইরে বেশ অনেকটা সময় ঘোরাঘুরি করা হয়—অনেকেরই পরিকল্পনা থাকে রাতের খাবারটা বাইরে খাওয়ার, বিশেষ করে নবমীর রাত থেকে জম্পেশ বিরিয়ানি খাওয়া হয়ে থাকে বাঙালির। তবে বিভিন্ন মণ্ডপের আশেপাশে দেখা যায় নানা ধরনের পুরি, সিঙ্গারা, ফুচকা, আইসক্রিম এই ধরনের নানারকম স্টল নিয়ে বসার জন্য। তাই রাতে ঘোরাঘুরির ক্ষেত্রে মানুষের এই ধরনের খাবারগুলোই বেশি খাওয়া হয়ে থাকে।

দশমীর খাবারের ক্ষেত্রে একটু ভিন্নতা আসে। বেশির ভাগ হিন্দুদেরই দশমীর দিন ইলিশ মাছ খাওয়ার একটি নিয়ম রয়েছে। তাই সেই প্রথাকে কেন্দ্র করে দশমীর দিন বেশির ভাগ বাসায় ইলিশ মাছ রান্না করা হয়ে থাকে। এছাড়াও সবারই সাথে মিষ্টিমুখের মাধ্যমে বিজয় দশমী উদ্যাপন করা হয়ে থাকে। অনেকের কাছে বিজয়া দশমী মানেই লাড্ডু খাওয়া। মতিচুর লাড্ডু, তেলের লাড্ডু, বাদামের লাড্ডু, তিলের লাড্ডু নানা ধরনের লাড্ডুর সমাহার দেখা যায়।

দুর্গাপূজা শুধুই পূজা নয়, এটি হলো উৎসব। উৎসব মানেই নানান খাবার-দাবারের আয়োজন। সাত-সতেরো খাবারের আয়োজনে মেতে ওঠে বাড়ি থেকে শুরু করে পূজা মণ্ডপ পর্যন্ত। কেমন হবে পূজার দিনের খাবারগুলো, বলুন তো?

সকালের দিকে দই, চিড়া, মুড়ি, মিষ্টি, খই, নারিকেল এইসব দিয়ে একত্রে একটি খাবার তৈরি করে পরিবেশন করা যেতে পারে। এছাড়াও লুচি, বুটের ডাল, পাঁচ তরকারি সাথে নানা রকমের হালুয়া-এ ধরনের খাবারগুলো হালকার মধ্যে সকালের জন্য বেশ ভালো একটা নাস্তা হতে পারে। তবে অনেকে পূজার সময় মণ্ডপে সকালের প্রসাদ গ্রহণ করে থাকে। সেক্ষেত্রে তাদের নাস্তার পরিকল্পনাটা ভিন্ন থাকে। এছাড়াও পূজাকে কেন্দ্র করে নানা রকম ফল, পাঁচ মিষ্টি ও হরেকরকম সন্দেশ খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

দুপুরের ভোজে নানা ধরনের আয়োজন করা হয়। বিশেষ করে সবজি পোলাও ও লাবরা খিচুড়ি সবচেয়ে জনপ্রিয় দুর্গাপূজার মধ্যাহ্ন ভোজ হিসাবে। বাসন্তি পোলাও সাথে সয়াবিনের তরকারি খুব জনপ্রিয় দুর্গাপূজার মধ্যাহ্ন ভোজের সময়। এছাড়াও খিরসা, পায়েশ এই ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবারের আয়োজন করা হয়ে থাকে। দুর্গাপূজার সময় মূলত মধ্যাহ্ন ভোজকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এই সময় চেষ্টা করা হয় একটু ভিন্ন ধরনের সুস্বাদু কোনো খাবার তৈরি করার।

রাতের দিকে একটু হালকা খাবারের আয়োজন করাই ভালো। তবে পূজার সময় রাতে যেহেতু বাইরে বেশ অনেকটা সময় ঘোরাঘুরি করা হয়—অনেকেরই পরিকল্পনা থাকে রাতের খাবারটা বাইরে খাওয়ার, বিশেষ করে নবমীর রাত থেকে জম্পেশ বিরিয়ানি খাওয়া হয়ে থাকে বাঙালির। তবে বিভিন্ন মণ্ডপের আশেপাশে দেখা যায় নানা ধরনের পুরি, সিঙ্গারা, ফুচকা, আইসক্রিম এই ধরনের নানারকম স্টল নিয়ে বসার জন্য। তাই রাতে ঘোরাঘুরির ক্ষেত্রে মানুষের এই ধরনের খাবারগুলোই বেশি খাওয়া হয়ে থাকে।

দশমীর খাবারের ক্ষেত্রে একটু ভিন্নতা আসে। বেশির ভাগ হিন্দুদেরই দশমীর দিন ইলিশ মাছ খাওয়ার একটি নিয়ম রয়েছে। তাই সেই প্রথাকে কেন্দ্র করে দশমীর দিন বেশির ভাগ বাসায় ইলিশ মাছ রান্না করা হয়ে থাকে। এছাড়াও সবারই সাথে মিষ্টিমুখের মাধ্যমে বিজয় দশমী উদ্যাপন করা হয়ে থাকে। অনেকের কাছে বিজয়া দশমী মানেই লাড্ডু খাওয়া। মতিচুর লাড্ডু, তেলের লাড্ডু, বাদামের লাড্ডু, তিলের লাড্ডু নানা ধরনের লাড্ডুর সমাহার দেখা যায়।

এ জাতীয় আরো সংবাদঃ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

জনপ্রিয় সংবাদঃ

সাম্প্রতিক মন্তব্য