অনলাইন ডেক্স. অর্ধশতাধিক বছর পর আবার মানুষকে চাঁদে পাঠানোর স্বপ্ন দেখছে নাসা। তবে এবারকার চন্দ্রাভিযান আগের মতো সহজ নয়। অ্যাপোলো যুগের তুলনায় আরও জটিল ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী মিশন চালাতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটি পড়েছে নানা প্রযুক্তিগত ঝুঁকি ও প্রতিযোগিতার চাপে।
মানুষকে চাঁদে ফেরানো মিশন আর্টেমিস থ্রি–তে নাসার পরিকল্পনা ছিল, অন্তিম ধাপে ব্যবহারের জন্য ইলন মাস্কের স্পেসএক্সকে দিয়ে তৈরী করানো এক অভিনব চন্দ্রযান স্টারশিপ।
মানুষ বহনযোগ্য সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট সিস্টেম স্টারশিপকে কেন্দ্র করেই সাজানো ছিল পুরো কৌশলটি।
তবে একের পর এক বিস্ফোরণ-দুর্ঘটনা, রকেটের বিশালাকার নকশা এবং সম্পূর্ণ নতুন ধরনের প্রযুক্তি স্টারশিপকে বানিয়েছে অনিশ্চয়তার প্রতীক। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সব সমস্যার সমাধান পেতে আরও দশ বছর বা তার বেশি সময় লাগতে পারে।
ফলে ২০২৬ সালের শুরুতে আর্টেমিস–টু সফলভাবে চাঁদের চারদিকে পরিক্রমা করার পর মাত্র এক–দেড় বছরের মধ্যে আর্টেমিস–থ্রি চালানোর যে লক্ষ্যমাত্রা, তা এখন নাসার জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ।

